Posts

Showing posts from December, 2020

শীতের মজা হাঁসের মাংসে

Image
https://youtu.be/z9AkNH3RftA শীতকাল এলেই হাঁসের স্বাদ যেন দ্বিগুণ হয়ে ওঠে। শীতে মানুষের শরীরটা যখন খুব নিস্তেজ হয়ে পড়ে, ঠিক তখনি হাঁসের মাংসের দারুণ স্বাদে শরীর গরম হয়। গ্রাম থেকে কোথাও মানুষ দীর্ঘমেয়াদী কোনো কাজ করতে গেলে হাঁস খেয়ে যান। যেমন ইটভাটার শ্রমিকরা। ছয় মাস তারা বাড়িতে থাকেন না। এ সময় কঠোর পরিশ্রম করতে হয় এ শ্রমিকদের। তাই কাজ যেন ঠিকমতো করতে পারে, সেজন্য হাঁস খেতে বেশ তৎপর থাকেন তারা। শীতে হাঁস খাবার দারুণ হাঁস পার্টি যে চলে, তার চমৎকার সব দৃশ্য দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। প্রতিনিয়ত কেউ না কেউ হাঁস খাওয়ার ছবি এতে পোস্ট করছেন। অভিজ্ঞদের মতে, হাঁসের মাংস খাওয়ার উপকারিতা অনেক আর শীতকাল হচ্ছে এর জন্য উপযুক্ত সময়। উপকরণ: #     একটা হাঁস #     হাফ কাপ পেঁয়াজ বাটা #    দুই চামচ আদা বাটা #    দুই চামচ রসুন বাটা #    ঝাল বুঝে লাল গুড়া মরিচ #    এক চামচ হলুদ #    গরম মশলা বাটা (চার/পাঁচটে এলাচি, কয়েক টুকরা দারুচিনি, জয়ত্রী, সামান্য          জয়ফল ) #    এক চামচ জিরা #    দুই চামচ টমেটো সস #    ভিনেগার ২ চামচ #    এক চামচ চিনি #    এক চামচ কাবাব মশলা (বাজারে প্যাকেটে পাওয়া যায়। এতে

ঘরেই খুব সহজে তৈরি করুন মিক্স ভেজিটেবল ফ্রাইড রাইস

Image
  https://youtu.be/O0xHb8EjfxA দেশের এই পরিস্থিতির জন্য রেসিপি দিতে মন চাইছে না। নিজের অনুভূতি ও মনের অবস্থার কথা ইতিমধ্যেই লিখে ফেলেছি। কিন্তু যতই কান্ড ঘটুক, পেট কিছুই মানবে না। পেটে দিতেই হবে! দুনিয়াতে খাওয়ার জন্যই মানুষ এত কিছু করে! দুই দিনের দুনিয়া! উপকরণঃ – পোলাউ চাল ৭৫০ গ্রাম (মোটামুটি ৬ জন খেতে পারবে এমন) – মিক্স ভেজিটেবল, পরিমান মত (তিন পদের নিয়েছিলাম, বাঁধাকপি, ক্যাপ্সিকাম, গাঁজর) – হাফ কাপ মুরগীর গোসত (হাড় ছাড়া) – তিনটে ডিম – পেয়াজ কুচি হাফ কাপ – কাচা মরিচ কয়েকটা – আদা বাটা বা চেঁচা, ১ টেবিল চামচ – লবন – তেল এক কাপের কম – এক চামচ ঘি (থাকলে ভাল, না থাকলে নাই) – সয়াসস, ৫ টেবিল চামচ – ওয়েষ্টার সস, ৫ টেবিল চামচ – টেমেটো সস, ৫ টেবিল চামচ – চিনি, এক চা চামচ – পানি প্রস্তুতপ্রনালি দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন  https://youtu.be/O0xHb8EjfxA Enable Ginger Cannot connect to Ginger Check your internet connection or reload the browser Disable in this text field Edit Edit in Ginger Edit in Ginger ×

ঘরেই তৈরি করুন চাইনিজ ভেজিটেবল

Image
  https://youtu.be/SWhktgL0hsU চাইনিজ ভেজিটেবল খেতে মজা ও পুষ্টিকর। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কিংবা রেস্টুরেন্টে গিয়ে আমরা এই চাইনিজ ভেজিটেবল খাই। আমরা যদি বাসায় মনোরম পরিবেশে এটি তৈরি করতে পারি তবে নিশ্চয়ই রেস্টুরেন্টের চেয়ে ভালো ও স্বাস্থ্যকর হবে। তাই আজ আপনাদের জন্য রয়েছে মজাদার চাইনিজ ভেজিটেবল রান্না করার রেসিপি। তাহলে দেখে নিন রেসিপিটি। উপকরনঃ ফুলকপি পরিমান মত  বরবটি  পরিমান মত  (লম্বা, বাঁকা করে কাটা) গাজর মাঝারি সাইজ  (২-৩টা, বাঁকা করে কাটা) পেঁপে মাঝারি সাইজ  পরিমান মত বাঁধাকপি  পরিমান মত ক্যাপসিকাম  পরিমান মত  (লম্বা চিকন করে কাটা) গোলমরিচ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার অথবা চালের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ চিনি আধাটেবিল চামচ চিকেনের বুকের মাংস কাঁচামরিচ ৭-৮টা টক দই এক কাপ আদা ও রসুন বাটা  পরিমান মত পেঁয়াজ  পরিমান মত  (একটা পেঁয়াজ চারটা করে কাটা)। প্রস্তুতপ্রনালি দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন  https://youtu.be/SWhktgL0hsU Enable Ginger Cannot connect to Ginger Check your internet connection or reload the browser Disable in this text field Edit Edit in Ginger Edit in Ginger ×

আলু দিয়ে মুরগির ঝোল

Image
https://youtu.be/bUU8LDowxbw উপকরন :- মুরগির মাংস :- ১ কেজি আলু মাঝারি সাইজের :- ৫-৬ টা খোসা ছারিয়ে ২ টুকরা করে কাটা পেয়াজ কুচি :- মাঝারি সাইজের ১ টা রসুন ছেঁচা :- ৩-৪ কোয়া পেয়াজ বাটা :- ৩ টে: চামচ রসুন বাটা :- ১ টে: চামচ আদা বাটা :- ১ টে: চামচ হলুদ গুড়া :- ২ চা চামচ মরিচ গুড়া :- ২ চা চামচ কাশ্মিরী মরিচ গুড়া :- ১ চা চামচ জিরা গুড়া :- ১ চা চামচ গরম মসলা গুড়া :- ১ চা চামচ দারচচিনি :- ১ ইঞ্চি ২-৩ টুকরা এলাচি :- ২ টা তেজপাতা :- ১ টা লবন :- ২ চা চামচ / স্বাদমত চিনি :- ১ চিমটি তেল :- ১/২ কাপ Enable Ginger Cannot connect to Ginger Check your internet connection or reload the browser Disable in this text field Edit Edit in Ginger Edit in Ginger × প্রস্তুত প্রনালি দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন https://youtu.be/bUU8LDowxbw

চকোলেট কেক ll চুলায় তৈরি চকোলেট কেক ll কেক তৈরীর সহজ রেসিপি

Image
https://youtu.be/RcukCZMaBwU   এবার বাড়িতে চুলাতেই বানিয়ে ফেলুন চকলেট কেক (chocolate cake)। অনেকে ওভেনের তুলনায় চুলাতেই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন। তারা এটা ট্রাই করতে পারেন। https://youtu.be/RcukCZMaBwU Ingredients চকলেট কেকের জন্য ডিমঃ ২ টি গুঁড়া দুধঃ ১ কাপ ময়দাঃ দেড় কাপ চিনিঃ ১ কাপ বেকিং পাউডারঃ ২ চা চামচ তেলঃ ১ কাপের একটু কম (ঘিও দেওয়া যেতে পারে) কোকো পাউডারঃ ৪ চা চামচ চকলেট সিরাপের জন্য কোকো পাউডারঃ ৪ চা চামচ তরল দুধঃ ১ চা চামচ চিনিঃ ১ চা চামচ তেলঃ ১ চা চামচ কফি পাউডারঃ ২ চামচ (না দিলে সমস্যা নাই) Steps  Step 1 প্রথমে ডিম ভালো করে ফেটিয়ে নিতে হবে।  Step 2 ডিম ফোম হলে সাথে চিনি দিয়ে আবার ফেটাতে হবে।  Step 3 চিনি মিশে গেলে এইবার তেল দিয়ে মিশাতে হবে।  Step 4 এইবার ময়দা,বেকিং পউডার,দুধ ও কোকো পাউডার চালুনি দিয়ে চেলে আগের মিশ্রনের সাথে মিশাতে হবে। ভালো করে বিট করতে হবে।  Step 5 মিশ্রনটি ভালো করে মিশে গেলে কেক বেক করার পাএে তেল অথবা ঘি ব্রাশ করে কেকের মিশ্রনটি ঢেলে দিতে হবে।  Step 6 এর পর একটু বড পাতিলে স্টেন বসিয়ে কেকের পাএটি বসাতে হবে। উপরে কিছু দিয়ে ঢ়েকে দিতে হবে যারে ভাপ বের না হয়

ঘরে রসালো মিষ্টি বানানোর সহজ পদ্ধতি

Image
ছানা, গুড়, দুধ সব উপকরণ তো হাতের কাছেই আছে। মিষ্টি কিনে আনতে হবে কেন তাহলে? দেখে নিন https://youtu.be/5rZPVFEjcLM দেওয়া রেসিপিগুলো। উপকরণ:- ১) দুধ পরিমান মত ২) চিনি  পরিমান মত ৩) টকদই  পরিমান মত ৪) এলাচ  পরিমান মত ৫) পরিমান মত  সুজি /ময়দা প্রণালী : ১) এক লিটার দুধকে জ্বাল দিন যে পর্যন্ত না ফুটতে আরম্ভ করে। আর এই সময় অনবরত নাড়তে থাকুন যাতে হাড়িতে লেগে না যায়। ২) আড়াইশ গ্রাম টকদই একটু চামচ দিয়ে নেড়ে ফেটিয়ে রাখুন। এরপর উতরে ওঠা দুধের সাথে একসাথেই সবটুকু দিয়ে নাড়তে থাকুন। ৩) এরপর ছানা তৈরি হয়ে গেলে চুলাতে আর জ্বাল দিবেন না। এতে পরবর্তীতে মিষ্টি শক্ত হয়ে যেতে পারে। নামিয়ে একটি পাতলা কাপড়ে বেঁধে রেখে ঝুলিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা খানিক। পানিতে ধুবেন না। তবে লেবু/ভিনেগার দিয়ে যারা করে থাকেন তাদেরকে পানিতে ধুয়ে নিতে হয় গন্ধটা বের হয়ে যাবার জন্য। তাই টকদই দিয়ে করাই ভাল। এতে পরিমাণেও বৃদ্ধি পাবে ও স্বাদটাও পারফেক্ট থাকবে। ৪) আধাঘণ্টা পরে ছানাটিতে এক চামচ ময়দা/ এক চামচ সুজি এবং এক চামচ চিনি সহ মথে নিতে হবে। খুব প্রসার দিয়ে মথবেন না। এতে তেল বের হয়ে আসতে পারে ও মিষ্টি শক্ত হয়ে যেতে পারে। ৫) দুই কাপ চি

ভাপা পিঠা তৈরির সহজ রেসিপি

Image
  https://youtu.be/mHlCfOqYp1Q শীতকাল মানেই শহর জুড়ে ভাপা পিঠার আয়োজন। তবে অনেকেই বাইরের খাবার খেতে চান না। শীতের পিঠার আয়োজনে ভাপা পিঠা রাখতে চাইলে তাই জেনে নিন সহজ রেসিপি- # পরিমান মত চালের গুঁড়া # পরিমান মত খেজুর গুঁড়া # নারিকেল গুড়া  # স্বাদ মতো লবণ # পিঠা বানানোর বাটি # একটি পাতিল # একটি পাতলা কাপড় (সুতির) # একটি ছিদ্রযুক্ত ঢাকনি। এবার আমাদের ভিডিও লিঙ্কে ক্লিক করে দেখে নিন ভাপা পিঠা বানানোর সহজ পদ্ধতি।  https://youtu.be/mHlCfOqYp1Q Enable Ginger Cannot connect to Ginger Check your internet connection or reload the browser Disable in this text field Edit Edit in Ginger Edit in Ginger ×

প্যারাসেইলিং করে পাখি হয়ে সমুদ্রের উপর উড়ে বেড়ানো

Image
https://youtu.be/PVFxQuazmD0 খুব সকালে রওনা হলাম পরিবারের সাথে। উদ্দেশ্য মহেশখালি ভ্রমন। মহেশখালির গল্প অন্যদিন বলব সময় করে। মহেশখালি দুপর পর্যন্ত ঘুরে ঘড়িতে যখন বেলা ১২.৩০, আমাদের গাইড জানাল  প্যারাসেইলিং কনফার্ম হয়েছে। রওনা হলাম আমরা, এবারের গন্তব্য আমাদের রিসোর্ট এবং কাপড় পরিবর্তন করে  প্যারাসেইলিং এ যাওয়া।  পরিশেষে পৌঁছে গেলাম বহুল কাঙ্ক্ষিত  প্যারাসেইলিং পয়েন্ট এ। অনেক ফরমালিটিসের পর এবার আমার পালা এলো আকাশ ভ্রমনের। ভাবতে ই মজা লাগছে, আমি আজ পাখি হব !!!!!!!!!!!!! রক্তচাপ পরীক্ষার পর লাইফ জ্যাকেট পরানো হলো আমাকে। এরপর মাটিতে পড়ে থাকা প্যারাস্যুটের দড়ি ধরে দৌড়ে এলেন একজন। রংধনু রঙের বিশাল প্যারাস্যুটের বেল্ট কোমরে বেঁধে দেওয়া হলো এবং ওদের একজন আমাকে ইন্সট্রাকসান দিল কখন কি পরিস্থিতি হলে কি করতে হবে। এরপর স্পিডবোট ছুটতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে আকাশে উড়ে গেলাম। নিচে থেকে আমার ক্যামেরা ম্যান এবং আমার স্বামী ভিডিও করছিল আর ছবি তুলছিল আমার। বিশ্বের প্রায় প্রত্যেকটি সমুদ্র সৈকতের অন্যতম আকর্ষণীয় রাইড হলো প্যারাসেইলিং। পাখির দৃষ্টিতে সমুদ্রের উপর দিয়ে দেখা যাবে প্যারাসেইলিংয়ের মাধ্যমে।

বাংলার গ্রামের মহিলাদের হাতে সেলাই করা নকশী কাঁথা

Image
  একটু দরদাম করে অবশেষে ১৫০০ টাকায় রফা হল। এতো অল্পমূল্যে অসাধারণ একটা শিল্পকর্ম কিনতে পেরে মনটা ভালো হয়ে গেল। আমার কাছে ১৫০০ টাকা হয়তো কিছুই না, কিন্তুু এই গ্রাম্য মহিলার কাছে এই মহামরীকালে এই টাকাই অনেককিছু। হ্যাঁ, বলছিলাম বাংলার গ্রামের  মহিলাদের হাতে সেলাই করা নকশী কাঁথার কথা। গ্রাম্য মহিলাটি যে খুশি, সেটি তার চোখ-মুখ দেখেই বুঝতে পারলাম। পরিশ্রমের উপযুক্ত মূল্য পেলে সবাই খুশি হয়। রাতে আরও কয়েকজন  মহিলা তাদের সেলাই করা কাঁথা  নিয়ে আসলো। সাধ্যমতো তিনটা কিনলাম। কেনাকাটায় যে এতো সুখ তা অনেকদিন পর আবার টের পেলাম। গ্রামের নারীরা অবসর সময়ে ঘরের কাজ শেষ করে বিকেলের দিকে কাঁথা সেলাই করতে বসেন। গল্প-গুজব করতে করতেই চলে কাঁথা সেলাই। আমি কাঁথা কেনার আগ্রহের কথা জানাতেই উকিয়া বেগম আরেক মহিলাকে ডেকে আনলেন। মহিলাটি ঘর থেকে একটি ভাঁজ করা কাঁথা নিয়ে এলেন। ভালো করে দেখানোর জন্য বেশ কয়েকজন মিলে কাঁথাটি সামনে মেলে ধরলেন তারা। এক কথায় অপূর্ব! সূক্ষ সুতার কাজ। অনবদ্য শৈলী।  অবাক দৃষ্টিতে অনেকক্ষণ তাকিয়ে রইলাম কাঁথার জমিনের দিকে; চোখ ফেরানো দায়। নক্শী কাঁথা আমাদের প্রাচীন লোকশিল্প। ‘নক্শী কাঁথা’ কথাটার ব

নিঝুম মনপুরা ভ্রমন

Image
আমাদের যাত্রা টা শুরু হয়েছিল ২৮/১১/২০ তারিখে সন্ধ্যা ৬ টায় তাসরিফ-২ লঞ্চে করে। সারা রাত লঞ্চে চাঁদনি রাত দেখতে দেখতে ভোর ৫.৩০ এর দিকে জনপ্রতি ৩০০ টাকা ভাড়ায় পৌঁছে গেলাম হাতিয়া লঞ্চ ঘাটে, সেখান থেকে ১৪০০ টাকায় দুটি সি.এন.জি নিয়ে চলে গেলাম মোক্তারিয়া ঘাটে। বেলা ৮ টার দিকে পারাপারের টলার আসায় আমরা টলারে করে জনপ্রতি ৩০ টাকা ভাড়ায় ছোট একটা নদী পার হয়ে পৌছালাম বন্দরটিলা ঘাটে, সেখান থেকে একটি ৮ সিটের গাড়ি ও একটি মটর বাইক যোগে ৪৫০ টাকায় পৌছালাম নামার বাজার। আমদের গ্রুপে আমরা ৯ জন ছিলাম, আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিলো ক্যাম্পিং, সুতরাং নামমাত্র একটা রুম নিলাম ব্যাগপত্র রাখার জন্য মসজিদ বোডিং এ দৈনিক ৫০০ করে। দুপুরের খাবার শেষ করে চলে গেলাম নামার বাজার বীচে তাবু সেটিংয়ের জন্য। যথারীতি তাবু সেট করে আশেপাশের বীচ সাইড ঘুরে সন্ধ্যার পর জোসনা উপভোগ করে নীরব বীচে কিছুক্ষণ একান্তে ছিলাম। রাতে খেলাম (আলতাফ চাচার হোটেলে) তুলনামূলক ভালো মানের খাবার, সাশ্রয়ী প্যাকেজ, সাথে ভালো ব্যবহার এবং পর্যটকদের জন্য সর্ববিষয়ে যথাসাধ্য অতিথিপরায়ণতা আমাদের মুগ্ধ করেছে। রাতে তাবুতে ঘুমালাম, খুব করে বুঝতে পারছিলাম তাবুর চারপাশে